প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বীর মুক্তিযোদ্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মরহুম মিজানুর রহমান রতনের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ।
তাঁর রূহের মাগফেরাত কামনা করছি। ১৯৬৩ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। তারপর ’৬৯ সালে গণঅভুত্থানে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৭০ সালে চাঁদপুর কলেজ থেকে বি.কম পাশ করেন। দেশমাতৃকার টানে বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে তার দুই ভাই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। আমৃত্যু সৎ ও নিষ্ঠার সাথে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকা অবস্থায় ২০১৪ সালে ২৬শে এপ্রিল ইন্তেকাল করন। আমরা তার রুহের মাগফেরাত কামনা করি।
তার আরেক ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর কবীর কাঞ্চন ১৯৬৬ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের আহবায়ক ছিলেন।
১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জীবন বাজি রেখে সামরিক সরকারের সময় যুবলীগের সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করেন। পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা রাজনীতির সাথে সক্রিয় আছে। চাঁদপুর শহরে আওয়ামী লীগের কান্ডারী হিসাবে এই পরিবারের খ্যাতি আছে।
মরহুম মিজানুর রহমানের পিতা বিশিষ্ট প্রবীণ আইনজীবি মরহুম চাঁদ বক্স পাটওয়ারী আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক পরবর্তী আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তারপর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন প্রায় দুই যুগ। এই পরিবার আওয়ামী লীগের জন্মলগ্ন থেকে অদ্যাবধি রাজনীতির সাথে সক্রিয় আছে।