চাঁদপুর খবর রিপোর্ট ॥ সামাজিক যোগাযোগ সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুক আইডিতে জনদুর্ভোগের সমস্যা কাঠের পুলটি নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ইউএনবির কান্টিডিরেক্টর রাশেদ শাহরিয়ার পলাশ। বিষয়টি চাঁদপুর জেলা প্রশাসক মো. মাজেদুর রহমান খান ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমার দৃষ্টি আর্কষণ হয় এবং বিষয়টি দ্রুত সমাধানের আশ্বস্ত করেন।
ইতোমধ্য মৈশাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও জেলার শ্রেষ্ঠ জনবান্ধব চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মানিক এর নির্দেশে মৈশাদী ইউপি সচিব আবুবক্কর মানিক ও ইউপি সদস্য বজলুল গণি জিলন কাজটি সম্পন্ন করেছে।
যদিও পুলের জায়গাটি ছিলো পৌরসভার। কিন্তু জনগণের দুর্ভোগের কাথা চিন্তা করে মৈশাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও জেলার শ্রেষ্ঠ জনবান্ধব চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মানিক এর আর্থিক সহযোগিতায় অবশেষ কাজটি সম্পন্ন করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুক পোস্ট করার মাত্র ২ ঘন্টার মাথায় স্থানীয় মেম্বার জিলন সেখানে যান, এবং পুলটি মেরামতের ব্যাবস্থা করেন।
‘বাতির নীচে অন্ধকার’ এ শিরনামে ফেসবুকে একটি স্ট্যাসাস দিয়ে লিখছেন, এই কাঠের পুলটি চাঁদপুর পৌরসভার ১৩ নং ওয়ার্ডে পালকান্দি নামক স্থানে অবস্থিত। পুলটি পার হয়ে পূর্ব পারে গেলে যে রাস্তাটি রয়েছে সেটি মৈশাদী ইউনিয়নের মধ্যে পড়েছে। কিন্তু রাস্তটির উত্তর পাশ ঘেষে পূর্ব দিকে আরো প্রায় ৫শ’ মিটার পরে পৌরসভার পূর্ব-দক্ষিণ সীমানা।
এই রাস্তাটি ধরে মৈশাদী রেল স্টেশনে যেতে মাত্র ৫-৭ মিনিট সময় লাগে। কিন্তু কাঠের পুলটির একপাশ পৌরসভায় আর অন্যপাশ ইউনিয়নে পড়ায় এটি পাকা-করণের কাজ হচ্ছে না। এটি ব্যবহার করে দৈনিক প্রায় ৫শ’ লোক।
তাছাড়া পুলের পূর্ব পাড় থেকে প্রায় শতাধিক শিশু নড়বড়ে এই পুলটি পার হয়ে পশ্চিম পাড়ে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যায়। ফল যা হবার তাই হয়। মাসে বেশ কিছু দূর্ঘটনা দেখে এলাকাবাসি। কিন্তু তারা নিরুপায়। অনেক আবেদন-নিবেদন করেও এর কোনো সূরাহা কতে পারেনি তারা। পূলটি কারা করবে এটা নিয়েই টানাপোড়ন। এখন দেখার বিষয় পুল এবং সামনের পৌরসভার রাস্তাটি কি আদৌ হবে?
বিষয়টি আমলে নিয়ে পুলের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। কাজটি সম্পন্ন হওয়ায় চাঁদপুর জেলা প্রশাসক মো. মাজেদুর রহমান খান ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা, মৈশাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও জেলার শ্রেষ্ঠ জনবান্ধব চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মানিক, মৈশাদী ইউপি সচিব আবুবক্কর মানিক ও ইউপি সদস্য বজলুল গণি জিলনকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে ফেসবুক ব্যবহাকারী পাঠকরা।