স্টাফ রিপোটার : ‘আগে টাকা জমা তারপর বিদ্যুৎ ব্যবহার’ মোবাইল রিচার্জের ন্যায় চাঁদপুরে শুরু করা হয়েছে ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল প্রি-পেইড বিদ্যুৎ মিটার স্থাপন।
সরকারি প্রতিষ্ঠান কিংবা মিল-কারখানায় এখনও পযন্ত একটাও লাগানো হয়নি এই মিটার। আবাসিক ও সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে একের পর এক লাগানো হচ্ছে প্রি-পেইড মিটার।
আবাসিকে ও প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৮০ ভাগ মিটার বসানো হয়ে গেছে বলে চাঁদপুর বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ অফিস সূত্রে জানা যায়।
এখন এই মিটারের বিল পরিশোধ নিয়ে চলছে যতসব গ্রাহক বিড়ম্বনা। মোবাইল রিচার্জ ব্যালেন্স ফুরিয়ে গেছে, সার্ভারে সমস্যা এসব কারণে প্রি-পেইড মিটার গ্রাহকরা তাদের বিল পরিশোধ করতে পারছেন না। নতুনবাজার বিদ্যুৎ অফিসের দুইদিকে পুরুষ এবং নারী গ্রাহকদের দীর্ঘ লাইন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেও মিটার রিচার্জের টাকা জমা দিতে পারছেন না। এ ভোগান্তির শেষ কোথায় জিজ্ঞেস করছেন ভোক্তভুগীরা। তবে এর সঠিক জবাব নেই।
এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ বিভাগের চাঁদপুর নিবাহী প্রকৌশলী এসএম ইকবাল বলেন, মানুষ কেনো যে এখানে ভিড় করে, এলাকাভিত্তিক রিচার্জের এজেন্ট রয়েছে। বিল পরিশোধের টাকা মোবাইলে জমা দিতে পারে।
তারপরও কোথায় সমস্যা? যার দরুণ এতো ভোগান্তি খতিয়ে দেখা উচিৎ বলে মনে করেন সচেতন মহল। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের এবং জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করেন বিদ্যুৎ গ্রাহকরা।