মতলব প্রতিনিধিঃ মতলব পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা পিন্টু সাহার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি কুচক্রী মহন ।
গত পৌর নির্রাচনে পিন্টু সাহা বিপুল ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে একটি কুচক্রী মহল বিভিন্ন ভাবে ষড়যন্ত্র করে আসছে । এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৭ মে পিন্টু সাহা ও তার পরিবারের সম্মান হানী করতে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা ও অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ কর্মীকে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয় । মিথা সংবাদ প্রকাশের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় বইছে ।
এ ঘটনায়এলাকার একাধিক ব্যাক্তিরা বলেন মুক্তিযোদ্ধা মিলন শীল একজন মানসিক রোগী সে কখন কাকে কি বলে তার কোন ঠিক নেই । শুধু শুধু এলাকার মানুষের সাথে অশুভ আচরন করে প্রতিবাদ করলে তিনি বলেন আমি মুক্তিযুদ্ধা আমার বিচার কে করবে । তাছাড়া কাউন্সিলর পিন্টুসাহা একজন ভদ্র নর্ন্ম মানুষ আমরা তাকে ছোট বেলা থেকে চিনি । এলাকার একটি কুচক্রী মহল মিলন শীলকে পুজিকরে পিন্টু সাহার সুনাম ক্ষুন্ন করতে উঠে পরে লেগেছে । আমরা এ ঘটনার তিব্রনিন্দা জানাই ।
এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধা মিলন চন্দ্র শীল বলেন কলেজ ও আমাদের জায়গার খালে মাছ ধরতে এলে আমি বাধা দেই । এরই সুত্র ধরে মতলব সরকারী ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক আশোখ কুমার রায় ও নারায়নপুর ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক হরিপদ রায়সহ আরো অনেকের সামনে আমাকে গালমন্দ ও প্রান নাশের হুমকী দেয় কাউন্সিলর পিন্টু সাহা ।
এ বিষয়ে প্রভাষক আশোক রায় ও হরিপদ রায় বলেন আমাদের সামনে কাউন্সিলর পিন্টু সাহাকে গালমন্দ করেন মিলন শীল ঘটনাটি আমরা মতলব ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদকে জানাই তিনি নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি অভিযোগ দাখিল করেন ।
এ বিষয়ে ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পিন্টু সাহা বলেন মতলব সরকারী কলেজের একটি ডুবা লিজ নেওয়াকে কেন্দ্র করে কলেজ কতৃপক্ষের সাথে মুক্তিযুদ্ধা মিলন শীলের কথা কাটাকাটি হয় । ঐ সময় উপস্থিত সকলের সামনে আমাকে অশ্লিল ভাষায় গালমন্দ করেন মিলন শীল ।
তার বিরোদ্ধে কলেজ কতৃপক্ষ নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা হকের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেন । আর সে কারনে আমার নামে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্যদিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে । আমি এর তিব্র নিন্দা জানাই ।